চীফ রিপোর্টার:
– দুদক এনফোর্সমেন্ট ইউনিট হতে ০৫টি অভিযোগের বিষয়ে (০২টি অভিযান ও ০৩টি দপ্তরে পত্র প্রেরণ) পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।
কর্মচারী কর্তৃক সরকারি বাসা অবৈধভাবে দখল করে ভাড়া বাবদ প্রাপ্ত অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুদক প্রধান কার্যালয়, ঢাকা হতে ৩ অক্টোবর একটি এনেফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানকালে টিম ঝিগাতলার বি-টাইপ কলোনির ৫ টি ভবনের প্রতিটি বাসার বাসিন্দাদের জিজ্ঞাসাবাদে সর্বমোট ২০ টি বাসা অবৈধভাবে দখলকৃত অবস্থায় পায়। এ সময় গণপূর্ত অধিদপ্তরের একজন প্রতিনিধি টিমের সঙ্গে ছিল। উক্ত বাসায় অবস্থানকারী বহিরাগত ভাড়াটিয়ারা জানান তারা উক্ত কোয়াটারের নেতা ও স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অফিস সহায়ক জনৈক রাশেদ উল্লাহ এর মাধ্যমে বাসা ভাড়া নিয়েছেন এবং তাকে ভাড়া পরিশোধ করছেন। গৃহায়ন ও গণপূর্ত এর সংশ্লিষ্ট দপ্তরের রেকর্ড পত্রে দেখা যায় অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বন্ধ ফ্ল্যাটের তালা ভেঙ্গে বহিরাগতদের নিকট ভাড়া দিয়ে সরকারি সম্পত্তি অবৈধ দখলে রেখে সম্পত্তির ক্ষতিসাধন ও অবৈধ অর্থ গ্রহণ করছে মর্মে টিমের নিকট প্রতিয়মান হয়েছে। টীম এ বিষয়ে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কমিশন বরাবর প্রতিবেদন দাখিল করবে ।
ঠিকাদারের বিরুদ্ধে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর, খুলনা এর কতিপয় কর্মকর্তার সাথে যোগসাজেশে প্রকল্পের কাজ শুরু না করেই বিল উঠিয়ে নেওয়ার অভিযোগের প্রেক্ষিতে দুর্নীতি দমন কমিশন, সমন্বিত জেলা কার্যালয়,খুলনা হতে অপর একটি আরও একটি এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে টিম একজন নিরপেক্ষ প্রকৌশলীর সহযোগিতায় অভিযোগ সংশ্লিষ্ট স্থানগুলি পরিদর্শন করে এবং সড়ক নির্মাণ সামগ্রীর নমুনা সংগ্রহ করে। এছাড়া প্রয়োজনীয় রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করে। ল্যাব টেস্ট রিপোর্ট প্রাপ্তি ও রেকর্ডপত্র পর্যালোচনাপূর্বক বিস্তারিত প্রতিবেদন কমিশন বরাবর দাখিল করবে টিম।