করোনা ভাইরাসের কারণে কর্মহীন,অস্বচ্ছল, দু:স্থ-অসহায়দের জন্য জি আর প্রকল্পের আওতায় প্রধানমন্ত্রীর বরাদ্দকৃত ১০কেজি করে চাউল বিতরণ করেছেন ত্রিশাল উপজেলার ধানীখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আছাদুল্লাহ আসাদ।
২৪শে জুন বুধ বার উপজেলার ধানীখোলা ইউনিয়নে করোনা ভাইরাস কোভিড-১৯ কর্মহীন অসহায় ২০০(দুই শত)পরিবারের মাঝে সরকারি বরাদ্দকৃত এই ত্রান সহায়তার ১০ কেজি করে চাউল বিতরন করেন। এর ফলে করোনার এই সংকট সময়ে ত্রিশালের ধানীখোলায় মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর ত্রাণ পেলো ২০০শত অস্বচ্ছল পরিবার। এসময় উপস্থিত ছিলেন ট্যাগ অফিসার শুকুমার ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ।
ধানীখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আসাদ জানান, করোনা ভাইরাসের এই মহামারী দুর্যোগ একদিন শেষ হবে, কিন্তু আজকে যারা অসহায়দের পাশে আছেন, নতুন সূর্যোদয়ে তারাই হবেন প্রকৃত মানবিক কর্মী। আমিও চেষ্টা করছি, পর্যায়ক্রমে ২০০ জন অস্বচ্ছল কর্মহীন দরিদ্র পরিবারকে করোনা প্রতিরোধে ধাপে-ধাপে ত্রাণ সামগ্রী বিতরন করতে। মানুষের জন্য কাজ করতে, আমার এই চেষ্টা অব্যাহত থাকবে। চেয়ারম্যান নিজেকে সর্বদায় মানুষের সেবায় নিয়োজিত রেখে কাজ করতে চায়। সে জন্য তিনি সকলের সহযোগীতা প্রত্যাশা করেন।
করোনার এই চলমান মহামারী সংকটের সময়ে ত্রাণ
সামগ্রী পেয়ে খুশীতে সরকারের প্রধানমন্ত্রী ও ইউপি চেয়ারম্যানের প্রতি সন্তুষ্টি ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন সুবিধাভোগী হতদরিদ্ররা।
স্থানীয় বিভিন্ন পেশাশ্রেণীর মানুষ জানান-সারাদেশে করোনা আতঙ্কে জনপ্রতিনিধি,রাজনৈতিক ব্যক্তিদের অনেকেই নিজের নিরাপত্তার কথা ভেবে ঘরে অবস্থান করলেও ধানীখোলা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান আসাদ অনেকটাই ব্যতিক্রম। তার কাছে মানুষকে সেবা দেওটাই বর দায়িত্ব। তাই নিজের নিরাপত্তার কথা না ভেবে করোনা কালেও জীবনের ঝুকি নিয়ে দিনভর মানুষের খোঁজ নিতেই ব্যস্ত থাকেন। ছুটে চলেন ইউনিয়নের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে। করোনাতেও যে কোন সময় মানুষ তাকে কাছে পায় এমনটাই মন্তব্য ইউনিয়নবাসীর।
বার্তা ও সম্পাদকীয় কার্যালয়ঃ ৩৩ কাচারী রোড, ময়মনসিংহ জেলা আইনজীবি সমিতির ৪ ও ৫ নং ভবনের বিপরীত পাশে।
ঢাকা কার্যালয়ঃ কে ৭৪/৫,কোরাতলী এআই ইউবি রোড খিলক্ষেত, ঢাকা, ১২২৯।
যোগাযোগঃ 01917925375 /01736554862 / 01721927699
প্রকাশক: মারুফ হোসেন কমল