তথ্য প্রতিদিন. কমঃ
বেসিস-এর সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর বলেছেন, বর্তমানে বাংলাদেশ বিশ্বের ৮০টি দেশে নিজেদের উৎপাদিত তথ্য-প্রযুক্তি ও সফটওয়্যার রফতানি করছে। স্থানীয় বাজারের পরিমাণ ১.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
২৯ আগস্ট ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) আয়োজিত ‘বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা: প্রেক্ষিত সেবা খাত’ শীর্ষক ভার্চুয়াল সংলাপে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন।
সৈয়দ আলমাস কবীর বলেন, ‘বাংলাদেশ প্রতিবছর ২২ হাজারের বেশি আইটি ইঞ্জিনিয়ার তৈরি করে থাকে এবং এ ধরনের মানবসম্পদ ব্যবহারের করে ব্রিটিশ উদ্যোক্তারা তথ্য-প্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগ করতে পারেন।’ তিনি বলেন, ‘তথ্য-প্রযুক্তি খাতে বাংলাদেশের রফতানির পরিমাণ ১.৩ বিলিয়ন।’
এসবিকে টেক ভেঞ্চারস-প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক সনিয়া বশির কবীর বলেন, ‘সারা পৃথিবীতেই করোনা মহামারি তথ্য-প্রযুক্তি খাতের উন্নয়নকে বেগবান করেছে, এ খাতের অবকাঠামো নির্মাণে বাংলাদেশে বেশ অগ্রগতি সাধিত হয়েছে।’ আশা প্রকাশ করেন, ব্রিটিশ উদ্যোক্তারা তথ্য-প্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবেন। পাশাপাশি তিনি দীর্ঘমেয়াদি ঋণ সহায়তা প্রদান ও সহায়ক নীতিমালা প্রণয়নের আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক অথরিটি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিকর্ণ কুমার ঘোষ বলেন, ‘ইতোমধ্যে সারাদেশে ৮টি আইটি পার্ক বিনিয়োগের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে এবং চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে আরও ৪টির কাজ সম্পন্ন হবে।’ তিনি জানান, বাংলাদেশের হাইটেক পার্কগুলোতে ইতোমধ্যে ১৬০টি দেশি-বিদেশি কোম্পানি বিনিয়োগ করেছে, যেখানে ২১ হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। তিনি আরও জানান, দেশে প্রতিবছর সাড়ে তিন কোটি নতুন স্মার্ট মোবাইল ফোনের চাহিদা রয়েছে এবং স্থানীয় উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো প্রায় ৭৫ লাখ হ্যান্ডসেট উৎপাদন করে থাকে।
বার্তা ও সম্পাদকীয় কার্যালয়ঃ ৩৩ কাচারী রোড, ময়মনসিংহ জেলা আইনজীবি সমিতির ৪ ও ৫ নং ভবনের বিপরীত পাশে।
ঢাকা কার্যালয়ঃ কে ৭৪/৫,কোরাতলী এআই ইউবি রোড খিলক্ষেত, ঢাকা, ১২২৯।
যোগাযোগঃ 01917925375 /01736554862 / 01721927699
প্রকাশক: মারুফ হোসেন কমল