চীফ রিপোর্টারঃ - রফিকুল ইসলাম (৪০), পিতা- মৃত জালাল উদ্দিন, সাং-দোহালিয়া,থানা- নালিতাবাড়ী, জেলা-শেরপুর, গত ১৩-০১-২০২৩ ইং তারিখ বিকাল আনুমানিক ০৩:০০ ঘটিকায় তার ছেলে রাব্বি (১৪) কে সাথে নিয়ে ডাক্তার দেখানোর জন্য শেরপুর শহরে আসেন। ডাক্তার দেখানো শেষে একই তারিখে রাত্রে আনুমানিক ০৭:২০ ঘটিকার সময় অজ্ঞাতনামা চালকের সিএনজি যোগে শেরপুর শহরস্থ খোয়ারপাড় মোড় হইতে নিজ বাড়ির উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়ে ১৩-০১-২০২৩ ইং তারিখ আনুমানিক ০৭:৩০ ঘটিকার সময় শেরপুর সদর থানাধীন তাতালপুর সাকিনস্থ শেরপুর পৌরসভার স্বাগতম পিলার সংলগ্ন পাঁকা রাস্তার উপর পৌছামাত্রই বিপরীত দিক থেকে বেপরোয়া গতিতে আসা একটি দানব ট্রাক সিএনজিকে মুখোমুখি ধাক্কা দেয় এবং ঘাতক চালক দৌড়ে পালিয়ে যায়। ফলে সিএনজি গাড়িটি ধুমড়ে মুচড়ে যায় এবং রফিকুল ও তার ছেলে রাব্বি মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্তাক্ত আঘাত প্রাপ্ত হয়। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার ফলে তারা ঘটনাস্থলে মৃত্যুবরণ করেন। অপর অজ্ঞাতনামা একজনকে গুরুতর রক্তাক্ত আঘাত প্রাপ্ত অবস্থায় স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় শেরপুর সদর হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। উক্ত ঘটনার পর নিহতের ছোট ভাই মোঃ আশরাফুল (৩০) বাদী হয়ে শেরপুর সদর থানায় মামলা নং- ২৪, তারিখ ১৪-০১-২০২৩ ইং, ধারা- সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮ এর ৯৮/১০৫ মূলে অভিযোগ দায়ের করেন। উক্ত ঘটনার পর হতে বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ এর মাধ্যমে জামালপুর ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার আশিক উজ্জামান এবং সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার এম.এম. সবুজ রানা এর নেতৃত্বে র্যাবের একটি আভিধানিক দল অদ্য ২৩-০১-২০২৩ ইং তারিখে শেরপুর জেলার শেরপুর সদর থানাধীন দিকপাড়া এলাকা হতে আনুমানিক ০১:২০ ঘটিকার সময় ঘাতক চালক আসামি মোঃ মাসুম মিয়া (৩০), পিতা- মোঃ আক্কাস আলী, সাং- পূর্বশেরী, থানা- শেরপুর সদর, জেলা-শেরপুর কে গ্রেপ্তার করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবার দেশে জানায় যে, দীর্ঘদিন যাবত বিনা ড্রাইভিং লাইসেন্স এ দেশের বিভিন্ন স্থানে ট্রাক চালনা করে আসছিল।
বার্তা ও সম্পাদকীয় কার্যালয়ঃ ৩৩ কাচারী রোড, ময়মনসিংহ জেলা আইনজীবি সমিতির ৪ ও ৫ নং ভবনের বিপরীত পাশে।
ঢাকা কার্যালয়ঃ কে ৭৪/৫,কোরাতলী এআই ইউবি রোড খিলক্ষেত, ঢাকা, ১২২৯।
যোগাযোগঃ 01917925375 /01736554862 / 01721927699
প্রকাশক: মারুফ হোসেন কমল