চীফ রিপোর্টার: – দুদক এনফোর্সমেন্ট ইউনিট হতে ০৪টি অভিযোগের বিষয়ে (০১টি অভিযান ও ০৩ টি দপ্তরে পত্র প্রেরণ) পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।
সিস্টেম এনালিস্ট, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, বরিশাল বিভাগ এর বিরুদ্ধে সরকারি কলেজে অনলাইনে ভর্তি সময়সীমা শেষ হওয়ার পরেও ঘুষের বিনিময়ে কলেজ কর্তৃপক্ষের সাথে যোগসাজশে শিক্ষার্থী ভর্তি করানোর অভিযোগের প্রেক্ষিতে দুদক, জেলা কার্যালয়, বরিশাল হতে ২ মে মঙ্গলবার একটি টিম এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করে।
এনফোর্সমেন্ট টিম পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করে। প্রাপ্ত রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষে অধ্যক্ষ, ধলী গৌড়নগর কলেজ, লালমোহন, ভোলা কর্তৃক মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, বরিশাল এ ১৪২ জন শিক্ষার্থীর ট্রান্সক্রিপ্ট প্রেরণ করা হয়। কিন্তু পরবর্তীতে ১৪৮ জন শিক্ষার্থীর রেজিষ্ট্রেশন কার্ড সরবারাহের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, বরিশাল এ আবেদন করা হয়। অভিযানকালে শিক্ষা বোর্ডের পরিদর্শক ও সিস্টেম এনালিস্ট জানান কলেজ গুলোর অনলাইন আবেদন ও বাছাই প্রক্রিয়া বুয়েটের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়ে থাকে। সিস্টেম এনালিস্ট বুয়েট কর্তৃক সরবরহকৃত ২০২১-২০২২শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের প্যানেল ডাটা অনুযায়ী ১৭৫ জন শিক্ষার্থীর রেজিষ্ট্রেশন কার্ড প্রস্তুত করে।এনফোর্সমেন্ট টিম মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, বরিশাল, বুয়েট কর্তৃপক্ষ এবং কলেজ কর্তৃপক্ষের মধ্যে সমন্বয়হীনতা ও তথ্যগত অমিল পায়।