১৬ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ২রা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রচ্ছদ সারা বাংলা ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের উদ্যোগে বিএনপির ময়মনসিংহ অঞ্চলের পরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত।
২২, নভেম্বর, ২০১৯, ৯:২১ পূর্বাহ্ণ -

ময়মনসিংহ ব্যুরোঃ

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ময়মনসিংহ অঞ্চলের পরিকল্পনা সভা ২১/১১/২০১৯ বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী ময়মনসিংহস্থ অনুভব কমিউনিটি সেন্টারে অান্তর্জাতিক সংস্থা ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়।ময়মনসিংহ জেলা বিএনপির (দক্ষিণ) সাধারণ সম্পাদক আবু ওয়াহাব অাকন্দ ও জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী ফরিদা ইয়াসমিন পারভীনের যৌথ সঞ্চালনায় অনু্ষ্ঠিত হয়।বিএনপির অাঞ্চলিক পরিকল্পনা সভায় বিএনপির ময়মনসিংহ দক্ষিণ ও উত্তর জেলা,জামালপুর জেলা,টাঙাইল জেলা, নেত্রকোণা জেলা ও শেরপুর জেলার নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ,বিএনপির ডিঅাই পলিটিকাল ফেলো ও মাস্টার ট্রেইনার সহ নারীর জয়ে সবার জয় নেটওয়ার্কের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সক্রিয় নারী নেত্রীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

পরিকল্পনা সভায় উপস্থিত উল্লেখযোগ্য নেতৃবৃন্দের মধ্যে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির (ময়মনসিংহ বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক জামালপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র এড.ওয়ারেছ অালী মামুন, শেরপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক এমপি ডাঃ মাহমুদুল হক রুবেল,ময়মনসিংহ জেলা বিএনপির(দক্ষিণ)যুগ্ম- সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শেখ অামজাদ অালী,ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক কাজী রানা,ময়মনসিংহ জেলা বিএনপির(উত্তর) যুগ্ম-অাহবায়ক ও তারাকান্দা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোতাহার হোসেন তালুকদার প্রমূখ।অাঞ্চলিক পরিকল্পনা সভায় ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের কমসূচী সমন্বয়ক অনিন্দ্য রহমান,ময়মনসিংহ অঞ্চলের রিজিওনাল ম্যানেজার নার্গিস অাক্তার, কো-অর্ডিনেটর নিরুপমা ভৌমিক ও কর্মসূচি সহকারী স্বপন রবিদাস উপস্থিত ছিলেন।বিএনপির অাঞ্চলিক পরিকল্পনা সভায় অাগত নেতৃবৃন্দ জেলা ভিত্তিক গ্রুপওয়ার্ক করে বিভিন্ন সুপারিশমালা ও পরিকল্পনা ফ্লিপচার্টের মাধ্যমে উপস্থাপনা করেন।পরিকল্পনা সভায় অাগত নীতিনির্ধারনী নেতৃবৃন্দের প্রায় সবাই সমস্বরে কারাবন্দী দলীয় চেয়ারপারসন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি অান্দোলন জোরদার করতে রাজপথে সক্রিয় থাকার পাশাপাশি ঐক্যবদ্ধভাবে পরিকল্পনামাফিক অাগামীদিনের কর্মপন্থা নির্ধারনের ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করেন এবং জেলা ইউনিটগুলোর সভাপতি/সাধারণ সম্পাদকগণ অারপিও এ্যাক্ট অনুসারে দলীয় গঠনতন্ত্রের বিধি মোতাবেক দলীয় সকল স্তরে পর্যায়ক্রমে ৩৩ শতাংশ নারীর অন্তর্ভুক্তির ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ হন।