করোনা দুর্যোগে মানুষের জীবনরক্ষায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার দেশের ইতিহাসে বৃহত্তম ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনা করছে বলে জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, বিএনপি মাঝেমধ্যে ঢাকা, কেরানীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জে ফটোসেশন
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দ্বিতীয় ধাপে আরও প্রায় সাত হাজার কওমি মাদ্রাসাকে আট কোটি ৬৩ লাখ টাকা অর্থ সহায়তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।সোমবার (১৮ মে) প্রধানমন্ত্রীর প্রেসসচিব ইহসানুল করিম গণমাধ্যমকে
বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর ও সাবেক গণ পরিষদ সদস্য এডভোকেট জহিরুল ইসলামের মৃ’ত্যুতে গভীর দু:খ ও শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোমবার (১৮ মে) এক শোক বার্তায় প্রধানমন্ত্রী প্রয়াতের আত্মার
আরও এগিয়ে এসেছে ঘূর্ণিঝড় আম্ফান। এই গতিতে এগুলে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় আম্ফান আগামীকাল মঙ্গলবার (১৯ মে) মধ্যরাতে থেকে ২০ মে সন্ধ্যার মধ্যে বাংলাদেশের উপকূলে হানবে। তবে বাতাসের গতি এখনও ঘণ্টায়
আজ ১৭ মে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। ১৯৮১ সালের এদিন দীর্ঘ নির্বাসন শেষে তিনি বাংলার মাটি ও মানুষের কাছে ফিরে আসেন। সেদিন বিকেল
করোনা ভাইরাসের দুর্যোগে সারাদেশের সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘবে ত্রাণ সহায়তা অব্যাহত রেখেছে সরকার। এ পর্যন্ত সারা দেশে এক কোটিরও বেশী পরিবারের প্রায় পৌনে পাঁচ কোটি মানুষকে ত্রাণ সহায়তা দিয়েছে সরকার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্মহীন শ্রমজীবী মানুষকে নগদ অর্থ দেওয়ার যে কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন, তা একটি মানবিক পদক্ষেপ বলে জানিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট। বুধবার (১৩ মে) যৌথ
র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটিলিয়ন (র্যাব) ১৪ এর অধিনায়ক যোগদানের পর থেকেই তার আওতাধীন এলাকায় আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের চেয়ে অনেকংশেই উন্নত হয়েছে। বিশেষ করে ময়মনসিংহ নগরীতে অপরাধীদের মূর্তিমান আতঙ্ক এখন র্যাব
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, করোনা ভাইরাসের কারণে পৃথিবী স্তব্দ ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড স্থবির হয়ে গেছে। বৈশ্বিক এই দুর্যোগের কারণে পৃথিবীতে খাদ্যাভাব দেখা দিতে
সারাদেশে কর্মহীন ও দরিদ্র মানুষের জন্য সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। কোথাও কোথাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে গরিব মানুষের বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেয়া হচ্ছে খাদ্যসামগ্রী। প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের কারণে কর্মহীন হয়ে
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯২৬ সালে ময়মনসিংহে এসেছিলেন। ১৫ ফেব্রুয়ারী কবিগুরু ময়মনসিংহ রেলষ্টেশনে পৌঁছান। সেখানে কবিগুরুকে বরণ মালা পরিয়ে দেন মুক্তাগাছার জমিদার মহারাজ শশীকান্ত আচার্য্য চৌধুরী। শতহস্তে পুষ্পাঞ্জলি দিয়ে বিশ্ব কবিকে