কানাইঘাট প্রতিনিধি এম এ রহমান জীবনঃ

আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সিলেটের কানাইঘাটে আগামি ৫ইজুন ২০২৪ইং তারিখে এক আনন্দমুখর পরিবেশে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য গত ২০মে প্রতীক বরাদ্দের পর থেকেই একাধিক প্রার্থীরা ছুটে চলেছেন সাধারণ ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। দিচ্ছেন নানান প্রতিশ্রুতি। উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সিলেটের কানাইঘাট উপজেলা পরিষদ এর চেয়ারম্যান পদে রয়েছেন একাধিক প্রার্থী। তার মধ্যে প্রচারণা, আলোচনা ও জনসমর্থনে এগিয়ে রয়েছেন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের উপ কমিটির শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক বিশিষ্ট সমাজসেবী ও কানাইঘাট উপজেলা পরিষদের প্রথম চেয়ারম্যান মরহুম আব্দুর রকিব সাহেবের সুযোগ্য সন্তান এ,কে, এম সামছুজ্জান বাহার।

তিনি আলোচনা, প্রচারণা এবং জনপ্রিয়তায় সবার চাইতে এগিয়ে রয়েছেন। এলাকার সাধারণ মানুষ ও নেতাকর্মীরা বলেন, তাঁর চিন্তা ও চেতনা সমাজের নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে থাকার। তিনি সর্বদা এলাকার উন্নয়নের চিন্তা করে কানাইঘাটের মাটি ও মানুষের কল্যাণের উদ্দেশ্যে কাজ করে যাচ্ছেন নিরলসভাবে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি কানাইঘাটের সাধারণ মানুষের কাছে একজন নিঃস্বার্থ এবং মানবিক সমাজকর্মী হিসাবেই পরিচিতি লাভ করে আসছেন। উপজেলার সাধারন মানুষ বিশ্বাস করেন এ,কে, এম সামছুজ্জামান বাহার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে সাধারণ মানুষের মাঝে রাষ্ট্রের সকল বরাদ্দের সঠিক বণ্টন সহ গোটা উপজেলার উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হবে। সাধারন মানুষের স্বপ্ন কানাইঘাট উপজেলা একটি, দারিদ্র্যমুক্ত, দুর্নীতি ও দুঃশাসন মুক্ত স্মার্ট উপজেলা হিসেবে স্বীকৃতি পাবে তারই হাত ধরে। কারণ তাঁর স্বপ্ন এই উপজেলাকে স্মার্ট বাংলাদেশের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা।

নির্বাচনের মাঠে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এলাকাবাসীর কাছে অত্যন্ত সাদামাটা ও ক্লিন ইমেজের মানুষ হিসেবে দলমত নির্বিশেষে ব্যাপক পরিচিত মুখ ঘোড়া মার্কার চেয়ারম্যান প্রার্থী সামছুজ্জামান বাহার।
কানাইঘাট উপজেলার ১নং লক্ষিপ্রসাদ পুর্ব ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান, আব্বাস উদ্দিন ও ঐতিহ্যবাহী ডাউকেরগুলের প্রবীন সালিশ ব্যক্তিত্ব এম ফারুক আহমদ এবং কানাইঘাট উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সভাপতি মাহফুজুল আলম চৌঃ কান্দলা গ্রামের প্রবীন আওয়ামী পরিবারের বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কাওছার আহমদ, ইউনিয়ন যুবলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান এম বেলাল আহমদ, জাতীয়পার্টি নেতা এমরান সিদ্দিকি, জহিরুল ইসলাম, যুবলীগ নেতা মিনহাজ উদ্দিন, উল্লেখ করে বলেন, কানাইঘাট উপজেলার মধ্যে একমাত্র কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হচ্ছে আমাদের লোভাছড়া পাথর কেয়ারি, আর এই কোয়ারিটি দির্ঘদিন থেকে ভিবিন্ন কারনে বন্দ রয়েছে, এতে হাজার হাজার শ্রমজীবী মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। তাই যদি এই নির্বাচনে সামছুজ্জামান বাহার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচিত হন তাহলে এই এলাকার কর্মহীন মানুষের জন্য ভালো কিছু করবেন বলে আমরা আসাকরি।
তাই এইবার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আমরা সাধারণ মানুষ সামছুজ্জামান বাহার কে ভোট দেবো। এবং উনার বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করতে গিয়ে আরো বলেন, কানাইঘাট উপজেলায় ঘোড়া প্রতীক এর পক্ষে সাধারণ মানুষের মনে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে ঘোড়া প্রতীকের সুনিশ্চিত জয় হবে। আমরা দলমতের উর্ধে উঠে একজন সামাজ কর্মী ও ভালো মানুষ হিসাবে সমর্থন দিয়েছি। এবার যদি আমরা তাকে নির্বাচিত করতে না পারি তাহলে হয়তো আগামীর আরো পাঁচ বছর আমাদের পস্তাতে হবে। তাই জীবদ্ধশায় আমরা একজন ক্লীন ইমেজের অধিকারী হিসাবে
এ,কে,এম সামছুজ্জামান বাহার কে উপযুক্ত সম্মান দিয়ে আমাদের কানাইঘাট উপজেলার অসম্পুর্ণ কাজগুলোকে বাস্তবায়ন করতে চাই।